'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতায় বর্তমান সময়ের সঙ্গহীন-বিপর্যস্ত মানবাত্মার; যুগযন্ত্রণার অভিব্যক্তি প্রকাশিত।যুদ্ধ-দাঙ্গা, মহামারি- দুর্ঘটনা- সন্ত্রাস ও হানাহানির পাকচক্রে পড়ে মানুষ আজ বিপর্যস্ত, কোণঠাসা। সন্তানদের মৃতদেহ মানুষকে বিড়ম্বিত করে। ধ্বস ও গিরিখাতের মতো বিপজ্জনক ভয়াবহতায় তার জীবনের স্বাভাবিক স্থিরতা নিত্য দোদুল্যমান। আসলে বেশিরভাগ মানুষ নির্বিবাদে সবকিছু মেনে ও মানিয়ে নেয় । তারা ইতিহাস বিস্মৃত। তাই কবি মুখ বুজে সব মেনে না নিয়ে, ভাগ্যের হাতে ভবিষ্যতের ভার ন্যস্ত না করে মানুষকে সংঘবদ্ধ হয়ে ঘুরে দাঁড়াতে আহ্বান জানান। কবিতার শেষ দুই পঙক্তিতে এই কথাই উচ্চারণ করেন আরও মর্মস্পর্শী আন্তরিকতায়-- " আয় আরো হাতে হাত রেখে আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি ।"
4 Lessons
00:05:00 Hours
"Grass" (1918), published shortly after World War I, reflects the shell shocked reaction of a lost generation of artists-writers, composers, painters - horrified by the sheer brutality of war and the meaninglessness of existence, something so catastrophic it has been called The War to End All Wars. প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপরই প্রকাশিত ঘাস (1918), শিল্পী-লেখক, সুরকার, চিত্রশিল্পীদের হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের শেলশকড প্রতিক্রিয়াকে প্রতিফলিত করে - যুদ্ধের নিছক বর্বরতা এবং অস্তিত্বের অর্থহীনতায় আতঙ্কিত, এমন কিছু যা এতটাই বিপর্যয়কর একে বলা হয় দ্য ওয়ার টু এন্ড সব যুদ্ধ।
3 Lessons
00:05:00 Hours