This course explores the Civil Disobedience Movement, a critical phase in India's freedom struggle, led by Mahatma Gandhi. The movement, which took place between 1930 and 1934, was a non-violent form of resistance against British colonial rule. The course covers the historical, political, and social contexts that led to the launch of the movement, the key events, and the impact it had on India's struggle for independence.
Historical and Political Context of the 1920s and 1930s India:
The Role of Mahatma Gandhi:
The Launch of the Civil Disobedience Movement:
Methods of Non-Violent Resistance:
Mass Participation and Repression:
Impact of the Civil Disobedience Movement:
The British Response:
The End of the Movement and Its Legacy:
এই কোর্সটি মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় আইন অমান্য আন্দোলনের অন্বেষণ করে। 1930 থেকে 1934 সালের মধ্যে সংঘটিত এই আন্দোলনটি ছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের একটি অহিংস রূপ। এই কোর্সে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রসঙ্গগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যা আন্দোলনের সূচনার দিকে পরিচালিত করেছিল, মূল ঘটনাগুলি এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে এর প্রভাব ছিল।
কোর্সের উদ্দেশ্যঃ
আইন অমান্য আন্দোলনের উৎস এবং প্রেরণা বোঝার জন্য।
আন্দোলনে মহাত্মা গান্ধী এবং অন্যান্য প্রধান ব্যক্তিত্বদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করা।
আন্দোলনের সময় ব্যবহৃত অহিংস প্রতিরোধের কৌশলগুলি পরীক্ষা করা।
সল্ট মার্চ এবং গণ বিক্ষোভের মতো ঘটনা এবং মূল মাইলফলকগুলি অন্বেষণ করা।
ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উপর আন্দোলনের প্রভাব মূল্যায়ন করা।
এই আন্দোলনের প্রতি ব্রিটিশ সরকার এবং ভারতীয় জনগণের প্রতিক্রিয়া অধ্যয়ন করা।
ভবিষ্যতের রাজনৈতিক পদক্ষেপ এবং অহিংস প্রতিরোধের ধারণাকে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে আন্দোলনের উত্তরাধিকার মূল্যায়ন করা।
মূল বিষয়গুলিঃ
1920 এবং 1930-এর দশকের ভারতের ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটঃ
ব্রিটিশ শাসনের অধীনে রাজনৈতিক পরিবেশ।
অসহযোগ আন্দোলন এবং সাইমন কমিশনের পরিণতি।
গোলটেবিল বৈঠক এবং আইন অমান্য আন্দোলনের দিকে পরিচালিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি।
মহাত্মা গান্ধীর ভূমিকাঃ
গান্ধীর অহিংসা (অহিংসা) এবং সত্যাগ্রহ (সত্য-শক্তি) দর্শন
স্বাধীনতা আন্দোলনে গান্ধীর নেতৃত্ব এবং জনসাধারণের উপর তাঁর প্রভাব।
আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনাঃ
1930 সালে লবণ যাত্রা (ডান্ডি যাত্রা) শুরু হয়।
লবণের প্রতীকী গুরুত্ব এবং লবণ কর অমান্য করার কাজ।
ভারত জুড়ে আন্দোলনের বিস্তার, লক্ষ লক্ষ নাগরিক অবাধ্যতায় অংশগ্রহণ করে।
অহিংস প্রতিরোধের পদ্ধতিঃ
ব্রিটিশ পণ্য, বিশেষ করে বস্ত্র এবং অন্যান্য আমদানি বয়কট।
কর প্রদান না করা, বিশেষ করে লবণ কর।
জনসাধারণের বিক্ষোভ এবং শান্তিপূর্ণ মিছিল।
ঔপনিবেশিক আইনি ব্যবস্থার প্রত্যাখ্যান এবং বিকল্প স্বায়ত্তশাসন কাঠামো তৈরি।
গণ অংশগ্রহণ ও দমনঃ
মহিলা, কৃষক এবং শ্রমিক সহ ভারতীয় জনগণের অংশগ্রহণ।
ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গ্রেপ্তার, কারাবাস এবং অন্যান্য ধরনের দমন-পীড়ন।
বিভিন্ন শ্রেণী ও সম্প্রদায়ের মানুষকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে আইন অমান্যের ভূমিকা।
আইন অমান্য আন্দোলনের প্রভাবঃ
ভারতীয় ঐক্যের বৃদ্ধি এবং সারা দেশের জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ।
এই আন্দোলন এবং ব্রিটিশ সরকারের উপর চাপ আন্তর্জাতিক দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।
এই আন্দোলন কীভাবে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের গতিপথকে রূপ দিয়েছে।
ব্রিটিশদের প্রতিক্রিয়াঃ
গ্রেপ্তার, সহিংস দমন-পীড়ন এবং ভারত সরকার আইন (1935) সহ ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত দমনমূলক ব্যবস্থা
আন্দোলনকে কার্যকরভাবে দমন করতে ব্রিটিশ সরকারের ব্যর্থতা এবং রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ।
আন্দোলনের সমাপ্তি এবং এর উত্তরাধিকারঃ
1934 সালে আইন অমান্য আন্দোলনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি।
পরবর্তী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের উপর প্রভাব।
অহিংস প্রতিরোধের উত্তরাধিকার এবং নাগরিক অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য বিশ্বব্যাপী আন্দোলনে গান্ধীর প্রভাব।