Course description

Craft and Industries: A Class 8 Course Overview

Course Objectives:

To understand the concept of crafts and industries and their significance in society.

To explore the various techniques, tools, and materials used in different crafts and industries.

To analyze the economic and social impact of crafts and industries.

To appreciate the creativity and skill involved in crafting and producing goods.

Key Topics:

Introduction to Crafts and Industries:

Definition and classification of crafts and industries

Historical development of crafts and industries

Importance of crafts and industries in the economy

Traditional Crafts:

Pottery, weaving, metalworking, woodworking, and other traditional crafts

Techniques, tools, and materials used

Cultural significance and heritage of traditional crafts

Modern Industries:

Manufacturing, technology, construction, and other modern industries

Industrial processes, machinery, and production techniques

Automation and technological advancements in industries

Economic Significance of Crafts and Industries:


Contribution of crafts and industries to GDP

Job creation and employment opportunities

Role of crafts and industries in trade and exports

Social Impact of Crafts and Industries:

Impact on communities and livelihoods

Cultural preservation and heritage

Social responsibility and ethical practices in industries

Technological Advancements in Crafts and Industries:

Impact of technology on craft techniques and production processes

Automation and robotics in industries

Emerging trends and innovations in crafts and industries

Activities and Assessments:

Hands-on projects: Students can engage in practical activities to learn about different crafts and industries, such as pottery, weaving, or woodworking.

Field trips: Visits to local crafts markets, factories, or industrial sites to observe production processes and learn about industry practices.

Research projects: Students can conduct research on specific crafts or industries, exploring their history, techniques, and economic significance.

Presentations: Students can present their findings on crafts or industries to the class, using multimedia tools to enhance their presentations.

Group discussions: Class discussions can be held to explore various aspects of crafts and industries, such as their social impact or the challenges they face.

Assessments: Quizzes, tests, and assignments can be used to assess students' understanding of the course material.

Learning Outcomes:

By the end of this course, students should be able to:

Define crafts and industries and understand their significance.

Identify different techniques, tools, and materials used in various crafts and industries.

Analyze the economic and social impact of crafts and industries.

Appreciate the creativity and skill involved in crafting and producing goods.

Understand the role of technology in shaping crafts and industries.

Develop practical skills and knowledge related to crafts and industries.


ক্রাফ্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজঃ এ ক্লাস 8 কোর্স ওভারভিউ
কোর্সের উদ্দেশ্যঃ


কারুশিল্প ও শিল্পের ধারণা এবং সমাজে তাদের গুরুত্ব বোঝা।
বিভিন্ন কারুশিল্প এবং শিল্পে ব্যবহৃত বিভিন্ন কৌশল, সরঞ্জাম এবং উপকরণগুলি অন্বেষণ করা।
কারুশিল্প ও শিল্পের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করা।
পণ্য তৈরি ও উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত সৃজনশীলতা ও দক্ষতার প্রশংসা করা।
মূল বিষয়ঃ


কারুশিল্প ও শিল্পের পরিচিতিঃ


কারুশিল্প ও শিল্পের সংজ্ঞা ও শ্রেণীবিভাগ
কারুশিল্প ও শিল্পের ঐতিহাসিক বিকাশ
অর্থনীতিতে কারুশিল্প ও শিল্পের গুরুত্ব
ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্পঃ


মৃৎশিল্প, বয়ন, ধাতব কাজ, কাঠের কাজ এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প
প্রযুক্তি, সরঞ্জাম এবং ব্যবহৃত উপকরণ
ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্পের সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ও ঐতিহ্য
আধুনিক শিল্পঃ


উৎপাদন, প্রযুক্তি, নির্মাণ এবং অন্যান্য আধুনিক শিল্প
শিল্প প্রক্রিয়া, যন্ত্রপাতি এবং উৎপাদন কৌশল
শিল্পে অটোমেশন এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি
শিল্প ও কারুশিল্পের অর্থনৈতিক তাৎপর্যঃ


জিডিপিতে কারুশিল্প ও শিল্পের অবদান কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ
বাণিজ্য ও রপ্তানিতে কারুশিল্প ও শিল্পের ভূমিকা
শিল্প ও কারুশিল্পের সামাজিক প্রভাবঃ


সম্প্রদায় এবং জীবিকার উপর প্রভাব
সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সংরক্ষণ
শিল্পে সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং নৈতিক অনুশীলন
কারুশিল্প ও শিল্পে প্রযুক্তিগত অগ্রগতিঃ


কারুশিল্পের কৌশল এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ার উপর প্রযুক্তির প্রভাব
শিল্পে অটোমেশন এবং রোবোটিক্স
কারুশিল্প ও শিল্পে উদীয়মান প্রবণতা এবং উদ্ভাবন
কার্যক্রম ও মূল্যায়নঃ


হাতে-কলমে প্রকল্পঃ শিক্ষার্থীরা মৃৎশিল্প, বয়ন বা কাঠের কাজের মতো বিভিন্ন কারুশিল্প এবং শিল্প সম্পর্কে জানতে ব্যবহারিক ক্রিয়াকলাপে জড়িত হতে পারে।
মাঠ ভ্রমণঃ উৎপাদন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে এবং শিল্পের অনুশীলন সম্পর্কে জানতে স্থানীয় কারুশিল্প বাজার, কারখানা বা শিল্প স্থানগুলিতে যান।
গবেষণা প্রকল্পঃ শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট কারুশিল্প বা শিল্প নিয়ে গবেষণা করতে পারে, তাদের ইতিহাস, কৌশল এবং অর্থনৈতিক তাৎপর্য অন্বেষণ করতে পারে।
উপস্থাপনাঃ শিক্ষার্থীরা তাদের উপস্থাপনা বাড়ানোর জন্য মাল্টিমিডিয়া সরঞ্জাম ব্যবহার করে কারুশিল্প বা শিল্প সম্পর্কে তাদের অনুসন্ধানগুলি ক্লাসে উপস্থাপন করতে পারে।
দলগত আলোচনাঃ কারুশিল্প এবং শিল্পের বিভিন্ন দিক যেমন তাদের সামাজিক প্রভাব বা তারা যে চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হয় সেগুলি অন্বেষণ করার জন্য শ্রেণী আলোচনা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
মূল্যায়নঃ কুইজ, পরীক্ষা এবং অ্যাসাইনমেন্টগুলি কোর্সের উপাদান সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের বোঝার মূল্যায়ন করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
শেখার ফলাফলঃ


এই কোর্সের শেষে, শিক্ষার্থীদের সক্ষম হওয়া উচিতঃ


কারুশিল্প ও শিল্পের সংজ্ঞা নির্ধারণ করুন এবং সেগুলির তাৎপর্য বুঝুন।
বিভিন্ন কারুশিল্প ও শিল্পে ব্যবহৃত বিভিন্ন কৌশল, সরঞ্জাম এবং উপকরণ চিহ্নিত করুন।
কারুশিল্প ও শিল্পের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করুন।
পণ্য তৈরি ও উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত সৃজনশীলতা ও দক্ষতার প্রশংসা করুন।
কারুশিল্প ও শিল্প গঠনে প্রযুক্তির ভূমিকা বুঝুন।
কারুশিল্প এবং শিল্প সম্পর্কিত ব্যবহারিক দক্ষতা এবং জ্ঞানের বিকাশ ঘটান।

What will i learn?

  • By the end of this course, students should be able to: Define and explain the concept of crafts and industries: Understand the differences between traditional crafts and modern industries, as well as their significance in society. Identify various techniques, tools, and materials used in crafts and industries: Recognize the different methods and resources employed in the production of goods and services. Analyze the economic and social impact of crafts and industries: Understand the role of crafts and industries in economic development, job creation, and cultural preservation. Appreciate the creativity and skill involved in crafting and producing goods: Recognize the artistry and craftsmanship that goes into creating products. Understand the role of technology in shaping crafts and industries: Appreciate how technological advancements have transformed production processes and the impact on traditional crafts. Develop practical skills related to crafts or industries: Gain hands-on experience and develop skills in areas such as woodworking, metalworking, or other crafts. Develop critical thinking and problem-solving skills: Analyze information, evaluate different perspectives, and solve problems related to crafts and industries. Foster a sense of appreciation for cultural diversity: Recognize the importance of preserving traditional crafts and understanding different cultural perspectives. Develop a global perspective: Understand the interconnectedness of crafts and industries on a global scale and the impact of globalization on production and trade. Prepare for future career opportunities: Gain knowledge and skills that can be applied to various careers in manufacturing, technology, design, and related fields.
  • এই কোর্সের শেষে, শিক্ষার্থীদের সক্ষম হওয়া উচিতঃ কারুশিল্প ও শিল্পের ধারণাটি সংজ্ঞায়িত ও ব্যাখ্যা করুনঃ ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প এবং আধুনিক শিল্পের মধ্যে পার্থক্যের পাশাপাশি সমাজে তাদের তাৎপর্য বুঝতে হবে। কারুশিল্প এবং শিল্পে ব্যবহৃত বিভিন্ন কৌশল, সরঞ্জাম এবং উপকরণগুলি চিহ্নিত করুনঃ পণ্য ও পরিষেবা উৎপাদনে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদ্ধতি ও সম্পদকে চিহ্নিত করুন। কারুশিল্প ও শিল্পের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করুনঃ অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সাংস্কৃতিক সংরক্ষণে কারুশিল্প ও শিল্পের ভূমিকা বুঝুন। পণ্য তৈরি ও উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত সৃজনশীলতা ও দক্ষতার প্রশংসা করুনঃ শিল্পকলা এবং কারুশিল্পকে স্বীকৃতি দিন যা পণ্য তৈরিতে যায়। কারুশিল্প ও শিল্প গঠনে প্রযুক্তির ভূমিকা বুঝুনঃ প্রযুক্তিগত অগ্রগতি কীভাবে উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্পের উপর প্রভাবকে রূপান্তরিত করেছে তার প্রশংসা করুন। কারুশিল্প বা শিল্প সম্পর্কিত ব্যবহারিক দক্ষতার বিকাশঃ হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন এবং কাঠের কাজ, ধাতব কাজ বা অন্যান্য কারুশিল্পের মতো ক্ষেত্রে দক্ষতা বিকাশ করুন। সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বিকাশ করুনঃ তথ্য বিশ্লেষণ করুন, বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির মূল্যায়ন করুন এবং কারুশিল্প ও শিল্প সম্পর্কিত সমস্যাগুলি সমাধান করুন। সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতি প্রশংসার অনুভূতি গড়ে তুলুনঃ ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প সংরক্ষণ এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার গুরুত্ব স্বীকার করুন। একটি বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলুনঃ বিশ্বব্যাপী কারুশিল্প ও শিল্পের আন্তঃসংযোগ এবং উৎপাদন ও বাণিজ্যের উপর বিশ্বায়নের প্রভাব বুঝুন। ভবিষ্যতের কর্মজীবনের সুযোগের জন্য প্রস্তুত হোনঃ জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জন করুন যা উৎপাদন, প্রযুক্তি, নকশা এবং সম্পর্কিত ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মজীবনে প্রয়োগ করা যেতে পারে।

Requirements

  • Here are some reasons why studying Craft and Industries is important for Class 8 students: Understanding the World Around Us: Crafts and industries are essential parts of our daily lives. By studying this subject, students can gain a deeper understanding of how the goods and services we use are produced and the people behind them. Developing Practical Skills: Craft and Industries can provide students with practical skills that can be useful in their personal lives and future careers. For example, learning about woodworking or metalworking can help students develop manual dexterity and problem-solving skills. Appreciating Creativity and Skill: Crafts and industries often involve a high degree of creativity and skill. By studying this subject, students can learn to appreciate the artistry and craftsmanship that goes into creating various products. Understanding Economic Concepts: Crafts and industries play a crucial role in the economy. By studying this subject, students can learn about concepts such as production, trade, and economic growth. Developing Global Awareness: Crafts and industries are often interconnected on a global scale. By studying this subject, students can develop a better understanding of the global economy and the interconnectedness of different cultures and societies. Preparing for Future Careers: Many careers in the fields of manufacturing, technology, and design involve knowledge of crafts and industries. By studying this subject, students can prepare themselves for future career opportunities.
  • অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ক্রাফ্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অধ্যয়ন কেন গুরুত্বপূর্ণ তার কয়েকটি কারণ এখানে দেওয়া হলঃ আমাদের চারপাশের বিশ্বকে বোঝাঃ কারুশিল্প এবং শিল্প আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এই বিষয়টি অধ্যয়নের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা আমাদের ব্যবহৃত পণ্য ও পরিষেবাগুলি কীভাবে উৎপাদিত হয় এবং সেগুলির পিছনে থাকা লোকদের সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা অর্জন করতে পারে। ব্যবহারিক দক্ষতার বিকাশঃ কারুশিল্প ও শিল্প শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক দক্ষতা প্রদান করতে পারে যা তাদের ব্যক্তিগত জীবন এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনে কার্যকর হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কাঠের কাজ বা ধাতব কাজ সম্পর্কে শেখা শিক্ষার্থীদের হস্তচালিত দক্ষতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করতে পারে। সৃজনশীলতা এবং দক্ষতার প্রশংসাঃ কারুশিল্প এবং শিল্পগুলিতে প্রায়শই উচ্চ মাত্রার সৃজনশীলতা এবং দক্ষতা জড়িত থাকে। এই বিষয়টি অধ্যয়নের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পণ্য তৈরিতে যে শৈল্পিকতা এবং কারুশিল্প রয়েছে তার প্রশংসা করতে শিখতে পারে। অর্থনৈতিক ধারণাগুলি বোঝাঃ শিল্প ও কারুশিল্প অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বিষয় অধ্যয়ন করে শিক্ষার্থীরা উৎপাদন, বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মতো ধারণাগুলি সম্পর্কে জানতে পারে। বিশ্ব সচেতনতা গড়ে তোলাঃ কারুশিল্প এবং শিল্পগুলি প্রায়শই বিশ্বব্যাপী আন্তঃসংযুক্ত থাকে। এই বিষয়টি অধ্যয়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্ব অর্থনীতি এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি ও সমাজের আন্তঃসংযোগ সম্পর্কে আরও ভাল ধারণা গড়ে তুলতে পারে। ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুতিঃ উৎপাদন, প্রযুক্তি এবং নকশার ক্ষেত্রে অনেক কর্মজীবনে কারুশিল্প এবং শিল্পের জ্ঞান জড়িত থাকে। এই বিষয়ে অধ্যয়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতের কর্মজীবনের সুযোগের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে পারে।

Frequently asked question

Craft: A traditional skill or art that involves creating objects by hand, often using traditional techniques and materials. Industry: A large-scale production process that involves the use of machinery and technology to create goods or services.

কারুশিল্পঃ একটি ঐতিহ্যবাহী দক্ষতা বা শিল্প যা হাত দিয়ে বস্তু তৈরি করে, প্রায়শই ঐতিহ্যবাহী কৌশল এবং উপকরণ ব্যবহার করে। শিল্পঃ একটি বড় আকারের উৎপাদন প্রক্রিয়া যা পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করতে যন্ত্রপাতি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

Pottery Weaving Metalworking Woodworking Jewelry making Glassblowing

মৃৎশিল্প বুনন ধাতব কাজ কাঠের গহনা তৈরি গ্লাস ব্লোয়িং

Job creation: Crafts and industries provide employment opportunities for millions of people. Economic growth: Crafts and industries contribute to the GDP of countries. Trade and exports: Many crafts and industries are involved in international trade.

কর্মসংস্থান সৃষ্টিঃ কারুশিল্প ও শিল্প লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিঃ শিল্প ও কারুশিল্প দেশের জিডিপিতে অবদান রাখে। বাণিজ্য ও রপ্তানিঃ অনেক কারুশিল্প ও শিল্প আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।

Free

Lectures

0

Skill level

Beginner

Expiry period

Lifetime

Certificate

Yes

Related courses

Beginner

MUGHAL EMPIRE

0

(0 Reviews)

Compare

The Mughal Empire, (Persian language: مغل بادشاۿ) was an empire that at its greatest territorial extent ruled parts of Afghanistan, Balochistan and most of the Indian Subcontinent between 1526 and 1857. The empire was founded by the Mongol leader Babur in 1526, when he defeated Ibrahim Lodi, the last of the Afghan Lodi Sultans at the First Battle of Panipat, where they used gunpowder for the first time in India. The Mughal Empire is known as a “gunpowder empire.” The word "Mughal" is the Indo-Aryan version of "Mongol." Babur was a descendant of Chingis Khan. The Mughals retained aspects of Mongol culture well into the sixteenth century, such as the arrangement of tents around the royal camp during military maneuvers. The religion of Mughals was Islam. মুঘল সাম্রাজ্য, (ফার্সি ভাষা: مغل بادشاه) ছিল একটি সাম্রাজ্য যেটি 1526 থেকে 1857 সালের মধ্যে আফগানিস্তান, বেলুচিস্তান এবং ভারতীয় উপমহাদেশের বেশিরভাগ অংশ শাসন করেছিল। সাম্রাজ্যটি 1526 সালে মঙ্গোল নেতা বাবর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যখন তিনি পানিপথের প্রথম যুদ্ধে আফগান লোদি সুলতানদের শেষ ইব্রাহিম লোদিকে পরাজিত করেন, যেখানে তারা ভারতে প্রথমবার বারুদ ব্যবহার করে। মুঘল সাম্রাজ্য একটি "গানপাউডার সাম্রাজ্য" হিসাবে পরিচিত। "মুঘল" ​​শব্দটি "মঙ্গোল" এর ইন্দো-আর্য সংস্করণ। বাবর ছিলেন চিঙ্গিস খানের বংশধর। মুঘলরা ষোড়শ শতাব্দীতে মঙ্গোল সংস্কৃতির দিকগুলো ভালোভাবে ধরে রেখেছিল, যেমন সামরিক কৌশলের সময় রাজকীয় শিবিরের চারপাশে তাঁবুর ব্যবস্থা। মুঘলদের ধর্ম ছিল ইসলাম।

Free

00:10:00 Hours

Beginner

Mauryan Period - Class 12

0

(0 Reviews)

Compare

The Mauryan Empire (322 BCE - 185 BCE) was the first unified political entity to encompass almost the entire Indian subcontinent. It was a period of significant political, administrative, economic, and cultural development. Key Features of the Mauryan Period: Founders: Chandragupta Maurya, with the strategic guidance of Chanakya, established the empire. Extent: The empire stretched from Afghanistan in the west to Bengal in the east. Administration: Known for its centralized and efficient administrative structure, with a spy network (the 'Arthashastra') and a well-organized bureaucracy. Economy: Agriculture was the backbone, but trade and commerce flourished. The empire minted its own coins. Culture: This period witnessed the rise of Buddhist influence under Ashoka, the greatest Mauryan ruler. Art, architecture, and literature flourished. Decline: The empire weakened after Ashoka's death, leading to its eventual collapse. In essence, the Mauryan period is a cornerstone in Indian history, laying the foundation for subsequent empires and shaping the course of the nation. It was a time of great achievements in governance, economy, and culture. মৌর্য সাম্রাজ্য (322 খ্রিষ্টপূর্বাব্দ-185 খ্রিষ্টপূর্বাব্দ) ছিল প্রথম একীভূত রাজনৈতিক সত্তা যা প্রায় সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছিল। এটি উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়নের একটি সময় ছিল। মৌর্য যুগের প্রধান বৈশিষ্ট্যঃ প্রতিষ্ঠাতাঃ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য চাণক্যের কৌশলগত দিকনির্দেশনায় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিস্তারঃ সাম্রাজ্যটি পশ্চিমে আফগানিস্তান থেকে পূর্বে বাংলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। প্রশাসনঃ একটি গুপ্তচর নেটওয়ার্ক ('অর্থশাস্ত্র') এবং একটি সুসংগঠিত আমলাতন্ত্র সহ কেন্দ্রীয় ও দক্ষ প্রশাসনিক কাঠামোর জন্য পরিচিত। অর্থনীতিঃ কৃষি ছিল মেরুদণ্ড, কিন্তু বাণিজ্য ও বাণিজ্যের বিকাশ ঘটেছিল। সাম্রাজ্য তার নিজস্ব মুদ্রা তৈরি করত। সংস্কৃতিঃ এই সময়কালে সর্বশ্রেষ্ঠ মৌর্য শাসক অশোকের অধীনে বৌদ্ধ প্রভাবের উত্থান ঘটে। শিল্প, স্থাপত্য ও সাহিত্যের বিকাশ ঘটে। পতনঃ অশোকের মৃত্যুর পর সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পড়ে, যার ফলে শেষ পর্যন্ত এর পতন ঘটে। মূলত, মৌর্য যুগ ভারতীয় ইতিহাসের একটি ভিত্তি, যা পরবর্তী সাম্রাজ্যগুলির ভিত্তি স্থাপন করে এবং জাতির গতিপথকে রূপ দেয়। এটি ছিল শাসন, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতির ক্ষেত্রে দুর্দান্ত সাফল্যের সময়।

Free

00:06:00 Hours

Beginner

The French Revolution - Class 9

0

(0 Reviews)

Compare

The French Revolution (1789-1799) was a period of significant social and political upheaval in France. It was sparked by economic inequality, a rigid social hierarchy, and the rise of Enlightenment ideas. The revolution aimed to overthrow the monarchy and establish a democratic republic. Key events and figures: Storming of the Bastille: A pivotal event that marked the beginning of the revolution, where a mob stormed the Bastille prison in Paris, symbolizing the overthrow of the monarchy. Declaration of the Rights of Man and of the Citizen: A document that outlined the fundamental rights of all citizens, including equality, liberty, and fraternity. Reign of Terror: A period of intense violence and bloodshed, characterized by the execution of thousands of people suspected of opposing the revolution. Napoleon Bonaparte: A military leader who seized power and became the first consul of France, effectively ending the revolutionary period. The French Revolution had a profound impact on the world, inspiring revolutions in other countries and shaping modern political thought. It also led to significant changes in French society, such as the abolition of feudalism and the establishment of a merit-based system. ফরাসি বিপ্লব (1789-1799) ফ্রান্সে উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্থানের একটি সময় ছিল। এটি অর্থনৈতিক বৈষম্য, একটি কঠোর সামাজিক শ্রেণিবিন্যাস এবং আলোকিত ধারণার উত্থানের দ্বারা উদ্ভূত হয়েছিল। বিপ্লবের লক্ষ্য ছিল রাজতন্ত্রকে উৎখাত করা এবং একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মূল ঘটনা এবং পরিসংখ্যানঃ বাস্টিলের ঝড়ঃ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যা বিপ্লবের সূচনা করেছিল, যেখানে একটি জনতা প্যারিসের বাস্টিল কারাগারে হামলা চালিয়েছিল, যা রাজতন্ত্রের উৎখাতের প্রতীক। মানুষের এবং নাগরিকের অধিকারের ঘোষণাঃ একটি নথি যা সমতা, স্বাধীনতা এবং ভ্রাতৃত্ব সহ সমস্ত নাগরিকের মৌলিক অধিকারের রূপরেখা দেয়। সন্ত্রাসের রাজত্বঃ তীব্র সহিংসতা ও রক্তপাতের একটি সময়কাল, যা বিপ্লবের বিরোধিতা করার জন্য সন্দেহভাজন হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড দ্বারা চিহ্নিত। নেপোলিয়ন বোনাপার্টঃ একজন সামরিক নেতা যিনি ক্ষমতা দখল করেন এবং ফ্রান্সের প্রথম কনসাল হন, কার্যকরভাবে বিপ্লবী যুগের অবসান ঘটান। ফরাসি বিপ্লব বিশ্বের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, অন্যান্য দেশে বিপ্লবকে অনুপ্রাণিত করেছিল এবং আধুনিক রাজনৈতিক চিন্তাভাবনাকে রূপ দিয়েছিল। এটি ফরাসি সমাজে সামন্তবাদের বিলুপ্তি এবং যোগ্যতা-ভিত্তিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মতো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের দিকেও পরিচালিত করে।

Free

Hours

Beginner

Socialism in Europe and the Russian Revolution - Class 9

0

(0 Reviews)

Compare

Socialism is a political and economic theory advocating for a society where the means of production are owned and controlled by the community as a whole, rather than by individuals or corporations. In Europe, socialism emerged as a response to the industrial revolution and the growing inequality it created.   The Russian Revolution (1917) was a pivotal event in the history of socialism. It marked the overthrow of the Tsarist monarchy and the establishment of a socialist state under the leadership of Vladimir Lenin and the Bolshevik Party. The revolution was influenced by Marxist ideology, which argued for the inevitable overthrow of capitalism and the establishment of a communist society. Key aspects of the Russian Revolution include: The February Revolution: This event led to the overthrow of Tsar Nicholas II and the establishment of a provisional government. The October Revolution: The Bolsheviks seized power and established a socialist dictatorship. The Civil War: A period of intense conflict between the Bolsheviks and their opponents, known as the "Whites." The New Economic Policy (NEP): A temporary economic policy implemented by Lenin that allowed for some market-based elements. The Russian Revolution had a profound impact on the world, inspiring revolutions in other countries and shaping the course of the 20th century. However, the Soviet Union, which emerged from the revolution, eventually collapsed in 1991, marking the end of the socialist experiment. সমাজতন্ত্র হল এমন একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক তত্ত্ব যা এমন একটি সমাজের পক্ষে কথা বলে যেখানে উৎপাদনের মাধ্যমগুলি ব্যক্তি বা কর্পোরেশনের পরিবর্তে সামগ্রিকভাবে সম্প্রদায়ের মালিকানাধীন এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। ইউরোপে শিল্প বিপ্লব এবং এর ফলে সৃষ্ট ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের প্রতিক্রিয়া হিসেবে সমাজতন্ত্রের আবির্ভাব ঘটে। রাশিয়ান বিপ্লব (1917) সমাজতন্ত্রের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এটি জার রাজতন্ত্রের উৎখাত এবং ভ্লাদিমির লেনিনের নেতৃত্বে এবং বলশেভিক পার্টির অধীনে একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে চিহ্নিত করে। বিপ্লবটি মার্কসবাদী মতাদর্শ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল, যা পুঁজিবাদের অনিবার্য উৎখাত এবং একটি কমিউনিস্ট সমাজ প্রতিষ্ঠার পক্ষে যুক্তি দিয়েছিল। রাশিয়ান বিপ্লবের প্রধান দিকগুলি হলঃ ফেব্রুয়ারি বিপ্লবঃ এই ঘটনা জার দ্বিতীয় নিকোলাসের উৎখাত এবং একটি অস্থায়ী সরকার প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে। অক্টোবর বিপ্লবঃ বলশেভিকরা ক্ষমতা দখল করে এবং একটি সমাজতান্ত্রিক একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। গৃহযুদ্ধঃ বলশেভিক এবং তাদের বিরোধীদের মধ্যে তীব্র সংঘাতের একটি সময়কাল, যা "শ্বেতাঙ্গ" নামে পরিচিত। নতুন অর্থনৈতিক নীতি (এনইপি) লেনিনের দ্বারা বাস্তবায়িত একটি অস্থায়ী অর্থনৈতিক নীতি যা কিছু বাজার-ভিত্তিক উপাদানের অনুমতি দেয়। রাশিয়ান বিপ্লব বিশ্বের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, অন্যান্য দেশে বিপ্লবকে অনুপ্রাণিত করেছিল এবং 20 শতকের গতিপথকে রূপ দিয়েছিল। যাইহোক, বিপ্লব থেকে উদ্ভূত সোভিয়েত ইউনিয়ন অবশেষে 1991 সালে ভেঙে পড়ে, যা সমাজতান্ত্রিক পরীক্ষার সমাপ্তি চিহ্নিত করে।

Free

Hours

Beginner

Nazism and the Rise of Hitler - Class 9

0

(0 Reviews)

Compare

Nazism, a totalitarian ideology based on extreme nationalism and anti-Semitism, emerged in Germany during the interwar period. Led by Adolf Hitler, the Nazi Party gained power in 1933 and implemented a regime characterized by authoritarian rule, racial discrimination, and aggressive expansionism. Key factors contributing to the rise of Nazism included: Economic hardship: The Great Depression caused widespread suffering and disillusionment in Germany. Political instability: The Weimar Republic, Germany's democratic government after World War I, was weak and ineffective. Social unrest: The rise of extreme nationalism and anti-Semitism provided a scapegoat for Germany's problems. Hitler's charisma and oratory skills: Hitler's powerful speeches and ability to connect with the German people were instrumental in the Nazi Party's success. The Nazi regime's policies culminated in the Holocaust, the systematic genocide of millions of Jews, Roma, and other groups deemed "undesirable." The Nazi regime was ultimately defeated in World War II, and Hitler committed suicide in 1945. নাৎসিবাদ, চরম জাতীয়তাবাদ এবং ইহুদি-বিদ্বেষের উপর ভিত্তি করে একটি সর্বগ্রাসী মতাদর্শ, আন্তঃযুদ্ধের সময় জার্মানিতে আবির্ভূত হয়েছিল। অ্যাডলফ হিটলারের নেতৃত্বে নাৎসি পার্টি 1933 সালে ক্ষমতা অর্জন করে এবং কর্তৃত্ববাদী শাসন, জাতিগত বৈষম্য এবং আক্রমণাত্মক সম্প্রসারণবাদ দ্বারা চিহ্নিত একটি শাসনব্যবস্থা বাস্তবায়ন করে। নাৎসিবাদের উত্থানে অবদান রাখার মূল কারণগুলির মধ্যে রয়েছেঃ অর্থনৈতিক কষ্টঃ মহামন্দা জার্মানিতে ব্যাপক দুর্ভোগ ও মোহভঙ্গের সৃষ্টি করেছিল। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাঃ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানির গণতান্ত্রিক সরকার ওয়েইমার প্রজাতন্ত্র দুর্বল এবং অকার্যকর ছিল। সামাজিক অস্থিরতা-চরম জাতীয়তাবাদ এবং ইহুদি বিদ্বেষের উত্থান জার্মানির সমস্যাগুলির জন্য একটি বলির পাঁঠা সরবরাহ করেছিল। হিটলারের ক্যারিশমা এবং বক্তৃতামূলক দক্ষতাঃ হিটলারের শক্তিশালী বক্তৃতা এবং জার্মান জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপনের ক্ষমতা নাৎসি পার্টির সাফল্যে সহায়ক ছিল। নাৎসি শাসনের নীতিগুলি হলোকাস্টে পরিণত হয়েছিল, লক্ষ লক্ষ ইহুদি, রোমা এবং "অবাঞ্ছিত" বলে বিবেচিত অন্যান্য গোষ্ঠীর নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি শাসন শেষ পর্যন্ত পরাজিত হয় এবং 1945 সালে হিটলার আত্মহত্যা করেন।

Free

Hours

Beginner

Forest , Society and Colonialism - Class 9

0

(0 Reviews)

Compare

Forest, Society, and Colonialism is a topic that explores the complex relationship between forests, human societies, and colonial powers. It examines how forests have been shaped, exploited, and managed by different cultures and governments throughout history, with a particular focus on the impact of colonialism. The course often delves into: Indigenous forest management: Traditional practices and knowledge of indigenous peoples regarding forest conservation and use. Colonial forest policies: The policies and practices implemented by colonial powers to exploit and control forest resources. Environmental impacts of colonialism: The ecological consequences of deforestation, logging, and land conversion during colonial periods. Social and economic effects: The impact of forest exploitation on local communities, livelihoods, and economies. Forest conservation and restoration: Efforts to protect and restore forests, including national parks, conservation initiatives, and reforestation programs. This topic provides a comprehensive understanding of the historical and contemporary significance of forests and their role in shaping societies and economies. বন, সমাজ এবং উপনিবেশবাদ এমন একটি বিষয় যা বন, মানব সমাজ এবং ঔপনিবেশিক শক্তির মধ্যে জটিল সম্পর্কের অন্বেষণ করে। উপনিবেশবাদের প্রভাবের উপর বিশেষ দৃষ্টি নিবদ্ধ করে ইতিহাস জুড়ে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও সরকার কীভাবে বনগুলিকে রূপ দিয়েছে, শোষণ করেছে এবং পরিচালনা করেছে তা এটি পরীক্ষা করে। কোর্সটি প্রায়শই নিম্নলিখিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করেঃ আদিবাসী বন ব্যবস্থাপনাঃ ঐতিহ্যবাহী অনুশীলন এবং বন সংরক্ষণ ও ব্যবহার সম্পর্কে আদিবাসীদের জ্ঞান। ঔপনিবেশিক বন নীতিঃ বন সম্পদ শোষণ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য ঔপনিবেশিক শক্তি দ্বারা বাস্তবায়িত নীতি ও অনুশীলন। উপনিবেশবাদের পরিবেশগত প্রভাবঃ ঔপনিবেশিক আমলে বন উজাড়, লগিং এবং ভূমি রূপান্তরের পরিবেশগত পরিণতি। সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবঃ স্থানীয় সম্প্রদায়, জীবিকা এবং অর্থনীতির উপর বন শোষণের প্রভাব। বন সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারঃ জাতীয় উদ্যান, সংরক্ষণ উদ্যোগ এবং বনায়ন কর্মসূচি সহ বন রক্ষা ও পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা। এই বিষয়টি বনের ঐতিহাসিক ও সমসাময়িক তাৎপর্য এবং সমাজ ও অর্থনীতি গঠনে তাদের ভূমিকা সম্পর্কে একটি বিস্তৃত ধারণা প্রদান করে।

Free

Hours

Beginner

Pastoralists in the Modern World - Class 9

0

(0 Reviews)

Compare

Pastoralists in the Modern World is a topic that explores the lives and challenges faced by pastoral communities in today's globalized and rapidly changing world. Pastoralism, a way of life centered around the herding of livestock, has been practiced for centuries, but it is increasingly threatened by various factors. The course often delves into: The impact of globalization: How globalization has affected pastoral communities, including market forces, land use changes, and cultural shifts. Environmental challenges: The challenges pastoralists face due to climate change, land degradation, and resource scarcity. Social and economic issues: The social and economic challenges pastoralists face, such as poverty, inequality, and limited access to services. Government policies: The role of governments in supporting or hindering pastoral livelihoods. Conservation and sustainable practices: Efforts to promote sustainable pastoralism and conserve pastoral ecosystems. This topic provides a comprehensive understanding of the complex issues faced by pastoral communities in the modern world and the importance of preserving their unique way of life. আধুনিক বিশ্বে পশুপালক এমন একটি বিষয় যা আজকের বিশ্বায়িত এবং দ্রুত পরিবর্তিত বিশ্বে যাজক সম্প্রদায়ের জীবন ও চ্যালেঞ্জগুলি অন্বেষণ করে। পশুপালন, গবাদি পশু পালনের কেন্দ্রিক একটি জীবনধারা, বহু শতাব্দী ধরে অনুশীলন করা হয়েছে, তবে এটি বিভিন্ন কারণের দ্বারা ক্রমবর্ধমানভাবে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। কোর্সটি প্রায়শই নিম্নলিখিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করেঃ বিশ্বায়নের প্রভাবঃ বিশ্বায়ন কীভাবে পশুপালক সম্প্রদায়কে প্রভাবিত করেছে, যার মধ্যে রয়েছে বাজার শক্তি, ভূমি ব্যবহারের পরিবর্তন এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জঃ জলবায়ু পরিবর্তন, জমির অবক্ষয় এবং সম্পদের অভাবের কারণে পশুপালকদের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমস্যাঃ পশুপালকেরা দারিদ্র্য, বৈষম্য এবং পরিষেবাগুলিতে সীমিত প্রবেশাধিকারের মতো সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হন। সরকারি নীতিঃ পশুপালকদের জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা। সংরক্ষণ এবং টেকসই অনুশীলনগুলিঃ টেকসই পশুপালনের প্রচার এবং পশুপালনের বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের প্রচেষ্টা। এই বিষয়টি আধুনিক বিশ্বে পশুপালক সম্প্রদায়ের জটিল সমস্যাগুলি এবং তাদের অনন্য জীবনধারা সংরক্ষণের গুরুত্ব সম্পর্কে একটি বিস্তৃত ধারণা প্রদান করে।

Free

Hours

Beginner

The Rise of Nationalism in Europe - Class 10

0

(0 Reviews)

Compare

Nationalism is a belief that a nation, often defined by shared language, culture, or history, should be independent and sovereign. It emerged as a powerful force in Europe during the 19th century, leading to significant political and social changes. Key Factors Contributing to the Rise of Nationalism: French Revolution: The French Revolution sparked ideas of liberty, equality, and fraternity, inspiring people across Europe to question traditional forms of government. Industrialization: Industrialization led to the growth of cities and the development of a new middle class. This class, often educated and economically powerful, sought political representation and national unity. Unification Movements: Nations like Italy and Germany, previously divided into smaller states, experienced unification movements driven by nationalist sentiment. Cultural Revival: The revival of national languages, literature, and traditions fostered a sense of shared identity and pride. Imperialism: The European scramble for colonies in Africa and Asia also fueled nationalist sentiments as nations competed for global dominance. Impact of Nationalism: National States: The rise of nationalism led to the formation of modern nation-states like France, Germany, and Italy. World Wars: However, extreme nationalism also contributed to tensions and conflicts, culminating in the World Wars. Social and Political Changes: Nationalism brought about significant social and political changes, including the rise of democracy and the decline of monarchies. In conclusion, the rise of nationalism in Europe was a complex and multifaceted phenomenon that shaped the modern world. While it led to the formation of many nation-states, it also contributed to tensions and conflicts. জাতীয়তাবাদ হল একটি বিশ্বাস যে একটি জাতি, যা প্রায়শই অভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি বা ইতিহাস দ্বারা সংজ্ঞায়িত হয়, স্বাধীন এবং সার্বভৌম হওয়া উচিত। ঊনবিংশ শতাব্দীতে এটি ইউরোপে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়, যার ফলে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। জাতীয়তাবাদের উত্থানে অবদান রাখার মূল কারণগুলিঃ ফরাসি বিপ্লব স্বাধীনতা, সমতা এবং ভ্রাতৃত্বের ধারণাগুলির সূত্রপাত করেছিল, যা ইউরোপ জুড়ে মানুষকে সরকারের ঐতিহ্যগত রূপগুলি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে অনুপ্রাণিত করেছিল। শিল্পায়নঃ শিল্পায়ন শহরগুলির বিকাশ এবং একটি নতুন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর বিকাশের দিকে পরিচালিত করে। প্রায়শই শিক্ষিত এবং অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী এই শ্রেণী রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব এবং জাতীয় ঐক্য চেয়েছিল। একীকরণ আন্দোলনঃ ইতালি ও জার্মানির মতো দেশগুলি, যারা আগে ছোট ছোট রাষ্ট্রে বিভক্ত ছিল, জাতীয়তাবাদী মনোভাব দ্বারা চালিত একীকরণ আন্দোলনের সম্মুখীন হয়েছিল। সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনঃ জাতীয় ভাষা, সাহিত্য ও ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন অভিন্ন পরিচয় ও গর্বের অনুভূতি জাগিয়ে তুলেছে। সাম্রাজ্যবাদঃ আফ্রিকা ও এশিয়ায় উপনিবেশ স্থাপনের জন্য ইউরোপীয়দের হাতাহাতি জাতীয়তাবাদী মনোভাবকে উজ্জীবিত করেছিল কারণ দেশগুলি বিশ্বব্যাপী আধিপত্যের জন্য প্রতিযোগিতা করেছিল। জাতীয়তাবাদের প্রভাবঃ জাতীয় রাষ্ট্রঃ জাতীয়তাবাদের উত্থান ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইতালির মতো আধুনিক জাতি-রাষ্ট্র গঠনের দিকে পরিচালিত করে। বিশ্বযুদ্ধঃ তবে, চরম জাতীয়তাবাদ উত্তেজনা এবং দ্বন্দ্বের ক্ষেত্রেও অবদান রেখেছিল, যা বিশ্বযুদ্ধে পরিণত হয়েছিল। সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনঃ জাতীয়তাবাদ গণতন্ত্রের উত্থান এবং রাজতন্ত্রের পতন সহ উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন এনেছিল। উপসংহারে বলা যায়, ইউরোপে জাতীয়তাবাদের উত্থান একটি জটিল এবং বহুমুখী ঘটনা যা আধুনিক বিশ্বকে রূপ দিয়েছে। যদিও এটি অনেক জাতি-রাষ্ট্র গঠনের দিকে পরিচালিত করেছিল, এটি উত্তেজনা এবং দ্বন্দ্বের ক্ষেত্রেও অবদান রেখেছিল।

Free

Hours

Beginner

Nationalism in India - Class 10

0

(0 Reviews)

Compare

Nationalism in India is a complex and multifaceted phenomenon that emerged as a powerful force during the colonial era. It was fueled by a shared sense of cultural, historical, and linguistic identity among Indians, as well as a desire for independence from British rule. Key elements of nationalism in India included: Cultural Revival: The revival of Indian languages, literature, and traditions helped to foster a sense of national pride and identity. Social Reform Movements: Leaders like Raja Ram Mohan Roy, Swami Vivekananda, and Mahatma Gandhi advocated for social reforms and challenged caste discrimination, which contributed to a growing sense of Indian unity. Political Movements: The Indian National Congress and the Muslim League emerged as key political organizations that played a crucial role in the struggle for independence. Non-Violent Resistance: Mahatma Gandhi's philosophy of non-violent resistance, or Satyagraha, inspired millions of Indians to participate in peaceful protests against British rule. Nationalism in India ultimately led to the country's independence in 1947, but it also faced challenges such as the partition of India and Pakistan. Despite these challenges, nationalism continues to play a significant role in Indian politics and society today. ভারতে জাতীয়তাবাদ একটি জটিল এবং বহুমুখী ঘটনা যা ঔপনিবেশিক যুগে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। এটি ভারতীয়দের মধ্যে সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং ভাষাগত পরিচয়ের অভিন্ন বোধের পাশাপাশি ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষার দ্বারা চালিত হয়েছিল। ভারতে জাতীয়তাবাদের মূল উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছেঃ সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনঃ ভারতীয় ভাষা, সাহিত্য এবং ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন জাতীয় গর্ব এবং পরিচয়ের অনুভূতি গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে। সামাজিক সংস্কার আন্দোলনঃ রাজা রামমোহন রায়, স্বামী বিবেকানন্দ এবং মহাত্মা গান্ধীর মতো নেতারা সামাজিক সংস্কারের পক্ষে ছিলেন এবং জাতিগত বৈষম্যকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, যা ভারতীয় ঐক্যের ক্রমবর্ধমান অনুভূতিতে অবদান রেখেছিল। রাজনৈতিক আন্দোলনঃ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগ প্রধান রাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল যা স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। অহিংস প্রতিরোধঃ মহাত্মা গান্ধীর অহিংস প্রতিরোধ বা সত্যাগ্রহের দর্শন লক্ষ লক্ষ ভারতীয়কে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে অংশ নিতে অনুপ্রাণিত করেছিল। ভারতে জাতীয়তাবাদ শেষ পর্যন্ত 1947 সালে দেশের স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত করেছিল, তবে এটি ভারত ও পাকিস্তানের বিভাজনের মতো চ্যালেঞ্জেরও মুখোমুখি হয়েছিল। এই চ্যালেঞ্জগুলি সত্ত্বেও, জাতীয়তাবাদ আজ ভারতীয় রাজনীতি এবং সমাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।

Free

Hours